Dollar Paid Government

Dollar Paid Government Be a rebel ...

Be a rebel against injustice, against international corruptions that destroys our future.

Be a conscious and use your voice, your actions, and your resources to challenge the forces that perpetuate inequality and corruption. Be a rebel ...

Be a rebel against injustice, against international corruption that destroys our future. Our call to be a conscious and active participant in creating a more just and equitable world. Plezse use your voice, your actions, and your resources to challenge the forces that perpetuate inequality and corruption.

৫ অগাস্ট বেলা শেষে আমিই প্রথম লিখেছিলাম একটি রক্তপাতহীন ক্যু হয়ে গেছে বাংলাদেশে। তার পরই লিখেছিলাম যেটাতে সহায়তা করেছে এ...
16/05/2025

৫ অগাস্ট বেলা শেষে আমিই প্রথম লিখেছিলাম একটি রক্তপাতহীন ক্যু হয়ে গেছে বাংলাদেশে। তার পরই লিখেছিলাম যেটাতে সহায়তা করেছে একটি কিশোর গ্যাং, লিখেছি ৫ অগাস্ট পরিকল্পনা ছিল শেখ হাসিনাকে মব দ্বারা খুন করে সারা শহরে তার লাশ টেনে নিয়ে বেড়ানো। যেমন ইরাকে হয়েছিল। যার লক্ষ্য ছিল একটি গৃহযুদ্ধ বাধিয়ে আওয়ামী লীগের সকল কর্মীদের হত্যা করা, তাদের সমর্থক ও স্বাধীনতার পক্ষের সকল মানুষকে নীরব করা। পুলিশকে অকেজো করে মিলিশিয়া তৈরি করা, এটাই জাপানের রেড পার্জ মেথড।

আমিই প্রথম লিখেছি যে এই পরিকল্পনাতেই বিডিআর বিদ্রোহ ঘটানো হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ার মত জাকার্তা মেথড বাস্তবায়নের জন্য যার লক্ষ্য একই। যার লক্ষ্য ছিল একটি গৃহযুদ্ধ বাধিয়ে আওয়ামী লীগের সকল কর্মীদের হত্যা করা, তাদের সমর্থক ও স্বাধীনতার পক্ষের সকল মানুষকে নীরব করা। এগুলো সবই সিআইএ এর ফর্মুলা যেটা বাস্তবায়নের ভার নিয়েছে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী। এবং তাদের সহযোগীতা করছে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর একটি অংশ সেই স্বাধীনতার সময় থেকে। এর কারণ পাকিস্তান তাদের ৭১ এর পরাজয় এখনও মেনে নেয়নি। এই কাজে তারা নিয়োগ করেছে জামাত-শিবির-বিএনপিকে যার নেতৃত্বে আছে পাকিস্তানের আইএসআই।

এটা এতদিনে সম্পূর্ণরূপে সফল না করতে পারলে ২০০৯ এর পর থেকে এর সাথে যুক্ত করা হয়েছে আমেরিকান সেনাবাহিনীর সাই-অপস ট্যাকটিক ও জর্জ সোরস ও মার্কিন ডিপ স্টেটের সফট পাওয়ার পলিটিক্স। যেটা বাস্তবায়নে ছিল ইউএসএআইডি এবং সিপিডি, টিআইবি, ডেইলি স্টার, প্রথম আলো - এই অ্যান্টিপলিটিক্যাল এনজিও-মিডিয়া দেশদ্রোহী নেক্সাস।

এই সব কিছুর মূল লক্ষ্য হচ্ছে আমেরিকার বঙ্গোপসাগরে দখল নেওয়া ও বাংলাদেশকে একটি কলোনিতে পরিণত করা। সাদ্দাম, গাদ্দাফি, আসাদ যেমন ইরাক, লিবিয়া ও সিরিয়ার স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন, আমাদের শেখ হাসিনার প্রাণ নিতেও তেমনই বার বার চেষ্টা করা হয়েছে। নিজের দেশের শিক্ষিত গাদ্দাররা কিভাবে নিজেদের ভবিষ্যত নষ্ট করে এবং কিভাবে দেশের সামরিক বাহিনী একটি শান্তিপূর্ণ অগ্রগতিশীল সম্ভাবনাময় সমাজকে একটি দোজখে পরিণত করতে পারে তার উদাহরণ হল ইরাক। বাংলাদেশও আস্তে আস্তে ইরাকে পরিণত হচ্ছে। সেটা নিয়েই লেখা "আস্তে আস্তে ইরাক" সিরিজটি।

এটা যখন লিখি তখন অনেকেই অবিশ্বাস করেছিলেন। এখন করিডোরের নামে সেই বাংলাদেশ দখল বাস্তব সত্য। যেখানে পরিষ্কার যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিয়োগ করেছে বর্তমান সরকারকে যারা মার্কিন স্বার্থে কোন রাখঢাক না করেই কাজ করছে। এমনকি মার্কিন সরকার সেনাবাহিনীর একটি অংশকে নিয়ন্ত্রণ করছে বলেই খবর আসছে।

যদিও এগুলো সবই করা হচ্ছে মার্কিন স্বার্থে কিন্ত শিকারীর সাথে যেমন কুকুর থাকে এবং সে ফেলে দেওয়া উচ্ছিষ্ট খায়, তেমনই হল পাকিস্তান। যারা এই মার্কিন অপারেশনকে কাজে লাগিয়ে পূর্ব ভারত এবং তার সেভেন সিস্টার্স রাজ্যগুলোতে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে চায় বাংলাদেশকে ও রেহিঙ্গাদের কাজে লাগিয়ে। আশ্চর্য যে পাকিস্তানের এই পুরো ষড়যন্ত্রটির লক্ষ্য হল ভারত, অথচ এত বড় ভারতবিরোধী ঘটনা, যার ফলে ভারত বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার সম্ভাবনা, সেটা ভারত চেয়ে চেয়ে দেখছে।

বাংলাদেশ যে ইরাক হচ্ছে তার লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশকে ইউক্রেন বানানো। যেটার উদ্দেশ্য বাংলাদেশকে ক্রমেই অস্ত্র দিয়ে, কোটি কোটি সস্তা ইসলামী মিলিশিয়া তৈরি করে ভারকে দুর্বল করে ভেঙ্গে ফেলা। এর পেছনে দুটি নোবেল খরচ করা হয়েছে আর আছে দাভোসের শয়তানেরা। একই সাথে তাইওয়ান চীন যুদ্ধ ও ভারত ভাঙার কাজ শুরু হবে। পেহেলগামের ঘটনা তার শুরুর সংকেত। সিআইএ এবং সারা দুনিয়ার এমএমএ বা মোল্লা মিলিটারি এলায়েন্স যে একই শক্তি এটা মানুষ কবে বুঝবে?

- Sirajul Hossain

আট মাসে পাঁচার হয়েছে নব্বই হাজার কোটি!
16/05/2025

আট মাসে পাঁচার হয়েছে নব্বই হাজার কোটি!

এমন পরাধীন মিডিয়া আগে কখন ছিল ?
15/05/2025

এমন পরাধীন মিডিয়া আগে কখন ছিল ?

প্রধান উপদেষ্টার ক্ষমতা
14/05/2025

প্রধান উপদেষ্টার ক্ষমতা

11/05/2025

পুঁজিবাজার থেকে ৮ মাসে ৯০ হাজার টাকা লোপাট।

ভিডিও সংবাদ কমেন্টে

নিজামীর মৃত্যুদিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি দিলেন ই নু সের উপদেষ্টা মন্ডলী ১০ মে ২০২৫
10/05/2025

নিজামীর মৃত্যুদিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি দিলেন ই নু সের উপদেষ্টা মন্ডলী
১০ মে ২০২৫

Muhammad Jashimuddin Rahmani, chief of the Ansarullah Bangla Team—also known as Ansar-al Islam Bangladesh, a militant or...
10/05/2025

Muhammad Jashimuddin Rahmani, chief of the Ansarullah Bangla Team—also known as Ansar-al Islam Bangladesh, a militant organization—along with members of other militant groups, is staging a protest in Dhaka today after being released from jail by the Yunus-led government. They are now openly demanding a ban on Bangladesh’s largest political party, the Awami League, with the direct support and protection of the Bangladesh Army.

াংলা

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে দিতে সরকারে একটা প্রেস বিজ্ঞপ্তিই যথেষ্ট। তবু সরকার গত নয় মাসে সে পথে যায়নি। তবে এবার সে লক্ষ্য...
09/05/2025

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে দিতে সরকারে একটা প্রেস বিজ্ঞপ্তিই যথেষ্ট। তবু সরকার গত নয় মাসে সে পথে যায়নি। তবে এবার সে লক্ষ্যে তারা কাজ শুরু করে দিয়েছে।

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করলে সরকারের লাভের জায়গা হচ্ছে তারা দলটির নেতাকর্মীদের বিনা কারণে গ্রেপ্তারের সুযোগ নেবে। গ্রেপ্তার এড়াতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এখনই প্রকাশ্যে সরকারবিরোধী কোন অবস্থান নিতে পারবে না। সঙ্গে সেই চিরায়ত পরিকল্পনার বাস্তবায়ন; নির্বাচনকে অনিশ্চিয়তায় ফেলা!

এখন প্রতিদিন সারাদেশে যে ঝটিকা মিছিল করছে আওয়ামী লীগ, এটা এমনিতেই সরকারি বাধায় পড়ছে, গ্রেপ্তার হচ্ছেন প্রতিদিন দলটির নেতাকর্মী। এরপর এটা আরও জোরদার হবে। এতে গ্রেপ্তারবাণিজ্য যেমন বাড়বে, তেমনি বাড়বে সামাজিক বিশৃঙ্খলাও।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই কি শেষ হবে যাবে সরকারের কর্মসূচি?

না, শেষ হবে না।

এরপর তারা নামবে বিএনপির বিরুদ্ধে প্রকাশ্য কর্মসূচি নিয়ে। এতে নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হবে। বিএনপি নির্বাচনের জোরাল দাবি করলেও এটা আদায় করে নেওয়ার মতো পরিস্থিতিতে যেতে পারেনি। আওয়ামী লীগের মতো দলকে নিষিদ্ধ করে দিলে বিএনপির প্রান্তিক পর্যায়েও এর প্রভাব পড়বে। সরকারের বিরুদ্ধে ভবিষ্যতে মাঠের কোন কর্মসূচি দিলে বিএনপির নেতাকর্মীরা মাঠে নামতে ভয় পাবে।

একটা বিষয় লক্ষণীয় যে, চার মাস পর দেশে ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি তাঁর দুই পুত্রবধূকে নিয়ে দেশে ফিরেছেন, কিন্তু বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরতে পারেননি।

আওয়ামী লীগের ক্ষমতাচ্যুতিতে বিএনপির জন্যে যে রাজনৈতিক পরিবেশ ধারণা করা হচ্ছিল, সেটা কি হয়েছে? আমার ধারণা, হয়নি। বিএনপি অনুকূল পরিবেশ পেলে এতদিনে তারেক রহমান দেশে ফিরে আসতেন।

কি, আসতেন না?

অর্থাৎ বাইরে যা দেখা যায়, ভেতরের অবস্থা ভিন্ন!

বেগম খালেদা জিয়া দেশে ফেরার পর তিনি কি রাজনীতি নিয়ে কোন কথা বলেছেন? বলেননি। এর অর্থ কী দাঁড়াচ্ছে?

দেশের দুইবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপির মতো একটা দলের চেয়ারপারসন রাজনীতি নিয়ে একটা শব্দও উচ্চারণ করছেন না; এটা কি সত্যি স্বাভাবিক কিছু? সত্যি স্বাভাবিক মনে হয়?

আওয়ামী লীগকে রেখে এনসিপিকে শক্তিশালী করার সরকারের যে পরিকল্পনা, সেটা ভেস্তে গেছে। নেতৃত্বের দুর্বলতা ও অযোগ্যতায় তারা ব্যর্থ হয়েছে। এবার শক্তিশালী করার দ্বিতীয় পথ বেছে নেওয়া হচ্ছে। এই পথ হচ্ছে--আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে দিয়ে এরপর বিএনপিকে নিয়েও একই রাজনীতি।

এই পরিকল্পনায় ফের সামনে এসেছে সেই মব। মব দিয়ে কিছু লোক হাজির করে দিয়ে তাদেরকে সকল দলের, সকল মানুষের দাবি রূপে উপস্থাপনের চেষ্টা চলছে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় যমুনার সামনে যেকোনো ধরনের সমাবেশ নিষিদ্ধের সরকারি ফরমান থাকলেও সেখানে কর্মসূচি পালিত হচ্ছে, সেখানে আসা লোকজনদের আরামে অবস্থানের জন্যে ঠান্ডা পানির স্প্রে করার ব্যবস্থা করেছে সরকারি প্রতিষ্ঠান সিটি করপোরেশন। এরপর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধে ইঙ্গিতবহ একটা বার্তা দিয়েছে।

প্রতি পদক্ষেপ কি পরিকল্পনামাফিক মনে হচ্ছে না?

আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর তারা যে আগামী কয়েক বছর ক্ষমতাকেন্দ্রের ধারেকাছেও যেতে পারবে না, গত নয় মাসে এটা দলটির নেতাকর্মীদের বিশ্বাসের অংশ হয়ে গেছে। তারা জানে নির্বাচন হলে সামনের নির্বাচন দিয়ে তাদের অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা কম, নির্বাচনে কোনোভাবে অংশ নিলেও তাদের জয়লাভের সম্ভাবনা নাই। এমন অবস্থায় তারা অপেক্ষার অবস্থানে চলেই গেছে।

আওয়ামী লীগ যখন অপেক্ষার অবস্থানে চলেই গেছে, সেখানে ক্ষমতার প্রধান দাবিদার মূলত বিএনপিই। কিন্তু ক্ষমতায় যেতে হলে যে নির্বাচনের দরকার, সে নির্বাচন নিয়েই আদতে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন এখন চলে গেছে আগামী জুনের মধ্যে নির্বাচনে। সে জুনেও নির্বাচন হবে কিনা, এটা নিয়েও খোদ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে প্রশ্নের দেখা দিয়েছে। ফলে বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার কাল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘায়ত হতে চলেছে।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে দিয়ে দেশে অস্থিরতা তৈরির একটা পরিকল্পনা চলছে। এই অস্থিরতা আওয়ামী লীগ নিজেরা করলে তো পোয়াবারো, আওয়ামী লীগ এতে অংশ না নিলেও বিভিন্ন এজেন্সিকে দিয়ে সেটা করার একটা পরিকল্পনা যে হচ্ছে না, সেটা কে বলবে? এমনটা হলেও দেশে নির্বাচনের কোন পরিবেশ থাকবে না। এরিমধ্যে কিন্তু ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারকে দিয়ে কথিত সংস্কার নিয়ে একটা মন্তব্য আদায় করে নিতে পেরেছে সরকার। আগে যারা অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা জোর দিয়ে বলত, এখন তাদের মুখ দিয়ে নির্বাচনের চাইতে নির্বাচনবহির্ভূত কথা বলানো সম্ভব হয়েছে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নয় মাস হয়ে গেছে। এই নয় মাসে তারা কেবল ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করেছে। শিগগির নিষিদ্ধ করবে বলে শোনা যাচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগকে। এ দুই সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার পর আরও কিছুদিন সময় নেবে তারা। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে অপেক্ষা করবে নির্বাচনের দাবি জোরাল হওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত। এরপর যদি দেশব্যাপী বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির তৈরি হয়, তবে নির্বাচনকে আরও দূরে ঠেলে দেওয়া যাবে।

নির্বাচন যত দূরে চলে যেতে থাকবে দল হিসেবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকবে বিএনপি। আওয়ামী লীগের লাভের কথা বলছি এই হিসেবে নির্বাচনের যত দেরি হবে, তত বেশি মানুষ বিশেষ করে বিএনপি নেতাকর্মীরা বিক্ষুব্ধ হবে সরকারের প্রতি। এখন সরকারের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ কিছু বললেও হতাশা-বঞ্চনার বিষয়কে পাশে রেখে বিএনপি নেতাকর্মীরা ইউনূস সরকারের পক্ষে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে। বিএনপি যখন চূড়ান্ত রকমের হতাশাগ্রস্ত হওয়ার পথে পড়ে যাবে, তখন সরকারবিরোধিতার সকল কণ্ঠ এক হতে শুরু করবে। তখন আওয়ামী লীগের সরকারবিরোধিতাকে বিএনপি নেতাকর্মীরাও নিজেদের কণ্ঠ বলে ভাবতে শুরু করবে।

দ্বি-দলীয় ব্যবস্থা বাংলাদেশ থেকে কোনোদিনও বাতিল হয়ে যাবে না। এটা সরকার বুঝে গেছে। তারা বুঝতে পারছে এ-ব্যবস্থার অর্ধেকের নিশ্চিহ্নে কোন কাজ হবে না। আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে একসঙ্গে মানুষ উচ্চারণ করে থাকে। একটা রেখে অন্যটা নিশ্চিহ্ন তাই অসম্ভব। তাই কঠিন কর্মযজ্ঞের অলআউট পরিকল্পনায় যেতে হচ্ছে তাদের।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে দেওয়ার প্রাথমিক পদক্ষেপ এখন তাদের সামনে তাই! বাকিসব মূলত সময়ে আসতে যাওয়া ধারাবাহিকতা...!

- কবির য়াহমেদ

09/05/2025

Video message from freedom fighter of Baluchistan !

link in the comment box

08/05/2025

পাকিস্তানের একটি কার্গো জাহাজ বর্তমানে বাংলাদেশের চাঁদপুর নদী বন্দরে নোঙর করা রয়েছে। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, এই জাহাজ থেকে ইতোমধ্যেই বিপুল পরিমাণ আ'রডিএক্স (RDX) বি'স্ফোরক ও অ্যাসল্ট রা'ইফেল খালাস করা হয়েছে। এ ধরনের ঘটনা অত্যন্ত গুরুতর নিরাপত্তা হুমকির ইঙ্গিত দেয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুস যদি এই বিষয়ে অবগত না থাকেন, তবে সেটি কোনোভাবেই দায় এড়ানোর উপায় হতে পারে না।

বিষয়টি আমি অবগত হয়েছি বাংলাদেশে সেনাবাহিনীতে কর্মরত এক আর্মি অফিসারের কাছ থেকে। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ও নিরাপত্তা বাহিনী এই অস্ত্র ও গোলাবারুদের সুনির্দিষ্ট হদিস বের করবেই। যারা এই ষড়যন্ত্রের পেছনে রয়েছে, তারা যেন বুঝে নেয়—তারা সাপের লেজে পা দিয়েছে।

https://www.facebook.com/share/1GgNryuRN3/

02/05/2025

..... ১৯৯১ সালে প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উত্তর ইরাকে কুর্দি জনগোষ্ঠীকে সাদ্দাম হোসেনের হাত থেকে রক্ষার জন্য একটি মানবিক করিডোর ও নো ফ্লাই জোন তৈরি করে যা আজও আমেরিকার সামরিক ঘাটি হিসেবে নিয়োজিত আছে।

অতপর সেই আমেরিকাই কুর্দি জনগোষ্ঠীকে অস্র দিয়ে সহায়তা করে সাদ্দাম হোসেনকে উৎখাত করার জন্য। আজ ইরাকে আমেরিকার ১৪টি ঘাটি বলবত আছে।
-
সিরিয়াতে যুক্তরাষ্ট্রের যে ৩টি ঘাটি আছে তাও একই ঘটনা। সিরিয়ায় যখন গৃহযুদ্ধ শুরু হয় তখন কুর্দিদের নিরাপত্তা দেবার নাম করে প্রথমে তারা ৩টি মানবিক করিডোর স্থাপন করে যা এখন পাকাপোক্ত ভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাটি।
-
ইউক্রেনে যখন রাশিয়া আক্রমন করে তখন পোল্যান্ড সীমান্তে জাতিসংঘ একটি মানবিক করিডোর স্থাপন করে, যাতে ইউক্রেনের জনগন নিরাপত্তা পায়, যা বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের একটি সামরিক ঘাটি।

--

মাঝখান দিয়া কেউ আবার অন্য কিছু ভাইবেন না, জাষ্ট নিজের জিওপলিটিক্যাল নলেজটা একটু ঝালাই করে নিলাম আর কি।

লিখেছেন khan

Address

London

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dollar Paid Government posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category